সব মায়া ছিন্ন করে অনিবার্য বুদ্ধিমান সন্ধ্যার বাতাস
চক্রাকারে আরো ছুটতে চায়;
যেন সকল লোকের সঙ্গে একবার দেখা হলো এ মরজীবনে;
যেন একটি কবিতা আমি লিখে রেখে ছিঁড়ে ফেলে ভুলে গিয়ে দেখেছি জীবনে;
মুগ্ধতার পাশে তুমি টুলে বইসা কোন কথা বলো?
পায়ের ওপরে থাকে পা?
দেখো
দূরে দূরে বৃত্তাকারে ঘুরিতেছে
পাতা
পাতার মগডাল
আর পাখি আর
বৃক্ষ আর
শাখা আর
ঘাসের অগ্রভাগ ঘুরে মরতে চায়–
ওরা দেখতে চায় তোমার কথার স্পর্শে প্রতিবেশ
কেমনে বদলে যায়!
এই সন্ধ্যালগনে যারা
আরো যারা যারা আসবে
দূর থেকে কাছ থেকে উর্ধ্বাকাশ হয়ে
তারা চক্রাকারে নামিতেছে
ঘুরিতেছে
থামিতেছে,
প্রাগৈতিহাসিক কোনো বিরহের মতো–
তারা নামবে কি?
থামবে কি?
এইখানে
যেথায় কবিতা লেখে গান গায় ছবি আঁকে
বিষণ্ন বিপ্লবী ওই বালকমণ্ডলী
ওদের সঙ্গে থাকো,
হাসি হাসি–।
ভারি ভারি সৃষ্টির চিন্তায়
যেন ওরা একটি দশক
তোমার মুখের দিকে
চেয়েচিন্তে পার করতে পারে।
১১.৩.২০১৩
Bravo Bhaijan!
আমি নির্বাক! কবিতা পইড়া এত নির্বাক শেষ কবে হইছিলাম মনে নাই!!
আমি স্থির!!
আমারে কেন্দ্র কইরা সবকিছু ঘুরতেছে!
আমার স্মৃতি, আমার অতীত
আমার নিঃসঙ্গতা!
‘ভারি ভারি সৃষ্টির চিন্তায়
যেন ওরা একটি দশক
তোমার মুখের দিকে
চেয়েচিন্তে পার করতে পারে’
😉